দৈনিক বিদ্যালয় ডেস্ক । আর, আর ।
গণ পরিবহন সমুহে প্রথম দিকে সামাজিক দুরত্ব মেনে চলাচল করলেও অধিকাংশ গণ পরিবহনে তা মানা হচ্ছে না। এটি নিয়ে সচেতন নাগরিকদের প্রশ্ন ছিল, যদি সামাজিক দুরত্ব না মানা হয়; তবে কেন অতিরিক্ত ভাড়া প্রদান করবে যাত্রি সাধারণ? এটি বিভিন্ন সামাজিক মাধ্যমে সরব হলে শেষ পর্যন্ত ভাড়া কমানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার।
এজন্যই করোনা ভাইরাসের কারণে গণ পরিবহনে ভাড়া বাড়ানো হলেও তা ফের কমিয়ে পুরনো ভাড়ায় তথা ৬০ শতাংশ অতিরিক্ত ভাড়া কমছে বলে নিশ্চিত করেছেন সেতু মন্ত্রী। তবে তা আগামী ১ সেপ্টেম্বর থেকে শর্ত সাপেক্ষে গণপরিবহনে আগের নির্ধারিত ভাড়ায় ফিরে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।
আজ শনিবার নিজ বাসভবন থেকে সড়ক ও জনপথ বিভাগের ঢাকা জোন কর্মকর্তাদের সাথে ভিডিও মিটিং এ তথ্য জানিয়েছে সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।
এ সময় সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেন, শর্ত সাপেক্ষে অতিরিক্ত ভাড়া প্রত্যাহার করা হয়েছে। আগামী ১ সেপ্টেম্বর থেকে গণ পরিবহনের আগের নির্ধারিত ভাড়ায় ফিরে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।
এ বিষয়ে উল্লেখ্য যে, ৩১ মে করোনাভাইরাসের কারণে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার শর্তে সরকার আন্তজেলা বাস পরিষেবা সহ সকল বাসের ভাড়া ৬০ শতাংশ বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছিল। তবে ইদানিং দেখা যাচ্ছে, গণ পরিবহনে স্বাস্থ্য বিধি মানা হচ্ছে না। ভাড়াও নেয়া হচ্ছে বর্ধিত হারে। এজন্য বর্ধিত ভাড়া বাতিলের দাবি ওঠে।
এর আগে ভাড়া বর্ধিত করা হলে একটি রিট ও করা হয় হাইকোর্টে। কিন্তু পরবর্তীতে তা খারিজ হয়ে যায়।
এবং করোনা কালে সাধারণ ছুটি শেষে সীমিত আকারে গণ পরিবহন চালু রাখার সিদ্ধান্ত নেয় সরকার। এ লক্ষে প্রতি গণ পরিবহনে অর্ধেক আসন খালি রেখে যাত্রী পরিবহনের কথা বলা হয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে ভাড়া বৃদ্ধি করা হয় অতিরিক্ত ৬০ শতাংশ।
শিক্ষা বিষয়ক সকল খবর পেতে ‘দৈনিক বিদ্যালয়’ বিদ্যালয় পত্রিকায় নিয়মিত ফলো করুন।
*দৈনিক বিদ্যালয়* শিক্ষক, ছাত্র, অভিভাবক সহ সর্বোপরি সকল ধরনের বিদ্যালয় সম্পর্কিত সকল খবর প্রকাশ করে থাকে। যথাঃ বেতনের খবর, টাইম স্কেল, সিলেকশন গ্রেড, ছুটির খবর, নিয়োগ, পরিপত্র, প্রজ্ঞাপন ইত্যাদি।
দৈনিক বিদ্যালয় আপনার লেখা ও নিউজ পাঠাতে এই ঠিকানায় ইমেইল করুনঃ [email protected]
আরো পড়ুনঃ জাতীয় শিক্ষানীতি ২০১০ ও শিক্ষকদের পদোন্নতি
একই বিদ্যালয়ে ৩ থেকে ৫ বছরের বেশি থাকতে পারবেন না প্রাথমিক শিক্ষকরা
©dainikbidyaloy.com