বহিঃ বাংলাদেশ ও শ্রান্তি-বিনােদন ছুটি নিয়ে ১২ টি গুরুত্বপূর্ণ বিধি

বহিঃ বাংলাদেশ ও শ্রান্তি-বিনােদন ছুটি নিয়ে ১২টি গুরুত্বপূর্ণ নিয়ম, যা সকল কর্মকর্তা কর্মচারীদের দরকার

১। গেজেটেড ও নন-গেজেটেড সরকারী কর্মচারী সকলে প্রতি ৩ বৎসর পর পর শ্রান্তি-বিনােদন ছুটি ও এক মাসের মূল বেতনের সমান বিনােদন ভাতা প্রাপ্য হবেন।

২। কোন সরকারি কর্মচারী যে মাসে চিত্ত বিনােদন ছুটিতে যাবেন, সে মাসে প্রাপ্য মূল বেতনের সমান পরিমানে বিনােদন ভাতা প্রাপ্য হবেন।

৩। শ্রান্তি-বিনােদন ছুটি গ্রহণ করা না হলে, শ্রান্তি বিনােদন ভাতা প্রাপ্য হবেন না।

৪। পি আর এল ভােগরত কর্মচারীগণ বিনােদন ভাতা প্রাপ্য হবেন না।

৫। বিনােদন ভাতা প্রদানের মূল শর্ত হল; যুগপৎ ভাবে শ্রান্তি বিনােদন ছুটি মঞ্জুরী ও ছুটি গ্রহণ করা। অতএব, ভূতাপেক্ষ ভাবে শ্রান্তি বিনােদন ছুটি মঞ্জুরী ও ভাতা প্রদানের সুযােগ নেই।

৬। কার্যভিত্তিক, চুক্তিভিত্তিক, প্রকল্পে ও কন্টিনজেন্সি খাতে নিয়ােজিত অনিয়মিত কর্মচারীগণ শ্রান্তি বিনােদন ছুটি ও বিনােদন ভাতা প্রাপ্য হবেন না।

৭। অবকাশ বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ক্ষেত্রে ১৫ দিনের কম নয় এরূপ অবকাশ কালীন সময়কে শ্রান্তি-বিনােদন ছুটি হিসাবে গণ্য করা যাবে।

৮। অবকাশ কালে গৃহীত শ্রান্তি-বিনােদন ছুটি ছুটির হিসাব হতে কমানো হবে না।

৯। জনস্বার্থে কোন সরকারী কর্মচারীর আবেদনের তারিখ হতে ভাতা সহ শ্রান্তি-বিনােদন ছুটি মঞ্জুর করা সম্ভব না হলে, পরবর্তীতে যখনই তিনি ছুটিতে যাবেন তখনই এই ভাতা প্রাপ্য হবেন।

১০। যদি কোন সরকারী কর্মচারী যথাসময়ে শ্রান্তিবিনােদন ছুটির জন্য আবেদন না করেন, তবে আবেদনের তারিখ হতে ৩ বছর পর পরবর্তী চিত্ত-বিনােদন ছুটি এবং ভাতা প্রাপ্য হবেন।

১১। ছুটির পাওয়া সাপেক্ষে সরকারি কর্মচারী আবেদনকারীর আবেদনের তারিখ হতে পরবর্তী ০৩ বছর হিসাব করতে হবে।

১২। ও শ্রান্তি-বিনােদন ছুটির পরিমাণ যদি ১৫ দিনের কম হয়, সেক্ষেত্রে বিনােদন ভাতা প্রাপ্য হবেন না।

সমন্বিত নিয়োগ বিধিমালা ২০২০ পদোন্নতি ও জ্যেষ্ঠতা নির্ধারন সংক্রান্ত প্রাসঙ্গিক ভাবনা

READ MORE  নতুন বিপদে শিক্ষক সহ ১১-২০ গ্রেডের কর্মচারিরা

টাইমস্কেল জটিলতায় বাংলাদেশ প্রাথমিক শিক্ষক কল্যাণ সমিতি জরুরী সভা আহবান

সরকারী কর্মচারীদের LPR ও PRL কী? কোনটি বর্তমানে চালু আছে?

Leave a Comment